দেশের মধ্যে অন্যতম স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। আর সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ফাঁকা পড়ে আছে প্রথম বর্ষের ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের এক তৃতীয়াংশ সিট। কিন্তু কেন এই দুরবস্থা? ভেবে পাচ্ছেন না বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষরা। তবে কি ইঞ্জিনিয়ারিং -এর প্রতি শিক্ষার্থীরা দিনে দিনে অনিচ্ছুক হয়ে পড়ছে?
প্রায় ৪০০ ‘র বেশি ইঞ্জিনিয়ারিং আসন এই মুহূর্তে সম্পূর্ণ খালি অবস্থায় পড়ে আছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন। কিন্তু এবছর একের তৃতীয়াংশ আসন ফাঁকা থাকায় দুশ্চিন্তায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। এমনকি বিটেক -এর সব কোর্স মিলিয়ে মোট ১২৫৩ টি আসন খালি পড়ে আছে। যার মধ্য থেকে বেশি সিট খালি কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ইলেক্ট্রনিক টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত চাহিদাসম্পন্ন কোর্ষগুলিতে। তাই প্রথম বর্ষের এই ইঞ্জিনিয়ারিং আসনগুলি পূরণ করতে আগামী ১৪ থেকে ১৭ ডিসেম্বর কাউন্সিলিংয়ের জন্য আয়োজন করা হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। কাউনসেলিং পর্বে আসন পূরণ হয়ে গেলেই বন্ধ হয়ে যাবে ভর্তি।
চাকরির খবরঃ
সরকারি হাসপাতালে গ্রূপ-সি কর্মী নিয়োগ
রাজ্যের কলেজে নন- টিচিং স্টাফ নিয়োগ
এবছর যেসকল পড়ুয়ারা এই কোর্সে ভর্তি হয়েছিলেন, তাঁদের সামনে এই কোর্স থেকে নিজেদের নাম প্রত্যাহারের সুযোগ প্রদান করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। এই নাম প্রত্যাহার, থেকেই স্পষ্ট, IIT ও NIT -এর দিকে বেশি করে ঝুঁকছে পড়ুয়ারা। ১৪ থেকে ১৭ ডিসেম্বর কাউন্সেলিং -এ অতিসত্বর ইঞ্জিনিয়ারিং এই শূন্য পদ গুলি পূরণ হবে বলে আশা রাখছেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।