শিক্ষার খবর

Madhyamik 2023: টেস্ট পরীক্ষা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানালো মধ্যশিক্ষা পর্ষদ

Advertisement

আগামী বছরের শুরুতেই মাধ্যমিক পরীক্ষা। সেহেতু মাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত জানালো মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সেই অনুযায়ী পর্ষদের তরফে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যালয়ে পাঠানো হয়েছে নির্দেশিকা। এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নভেম্বরের ১৭ তারিখ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে প্রতিটি বিদ্যালয়কে মাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষার কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। এছাড়াও এই বিষয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ ও দেওয়া হয় বিদ্যালয়গুলিকে।

আগামী বছর ফেব্রুয়ারির শেষে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। তাই এই বছরের নভেম্বর মাসের মধ্যেই মাধ্যমিকের টেস্ট পরীক্ষা নিতে তৎপর মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সেহেতু বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নির্দেশিকা পাঠানো হলো রাজ্যের বিভিন্ন বিদ্যালয়গুলিতে। সেই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, নভেম্বরের ১৭ থেকে ৩০ তারিখের মধ্যে বিদ্যালয়গুলিকে টেস্ট পরীক্ষার কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি বিদ্যালয়কে প্রতিটি বিষয়ের জন্য নিজস্ব প্রশ্নপত্র প্রস্তুত করতে হবে এবং একই সাথে প্রশ্নপত্রের মাথায় বিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক। প্রতিটি বিদ্যালয়ের নিজস্ব প্রশ্নপত্রে টেস্ট পরীক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি স্বতন্ত্র এই প্রশ্নপত্র ই-মেল মারফত অথবা নিবেদিতা ভবনে পর্ষদের কাছে পাঠাতে হবে। সেক্ষেত্রে ই-মেল মারফত প্রশ্নপত্র পাঠানোর সময় সাবজেক্ট ও স্কুল ইনডেক্স প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে। এবং যে মেল আইডি তে প্রশ্নপত্র পাঠাতে হবে বিজ্ঞপ্তিতে তারও উল্লেখ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ
২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার রুটিন
ডিসেম্বরের শুরুতেই উচ্চমাধ্যমিকের প্র্যাকটিকাল

পর্ষদ জানিয়েছে প্রতি বছরের মতো এবছরেও মাধ্যমিকের টেস্ট পেপার প্রকাশ করতে চলেছে পর্ষদ। সেই উপলক্ষ্যে বিভিন্ন বিদ্যালয়ের স্বতন্ত্র প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে টেস্ট পেপারে সংযোজন করা হবে। সূত্রের খবর, রাজ্যের সমস্ত বিদ্যালয়ের প্রশ্ন সংযোজন সম্ভব না হলেও অনেকগুলি বিদ্যালয়ের প্রশ্নই টেস্ট পেপারে সংযোজিত হতে পারে পর্ষদের তরফে। প্রসঙ্গত, আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষা নিয়ে প্রস্তুতি তুঙ্গে। ডিসেম্বর থেকেই এ বিষয়ে বিভিন্ন বৈঠক কর্মসূচির বন্দোবস্ত হতে চলেছে পর্ষদের তরফে। পরীক্ষার রুটিন পেয়ে গিয়েছেন পরীক্ষার্থীরা। ফেব্রুয়ারির শেষেই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে পরীক্ষা। এবছর পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়তে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।

Related Articles