২০১৪ সালে টেট (WB Primary TET) উত্তীর্ণ চাকরি প্রার্থীদের চাওয়া হলো জয়েনিং লেটারের অরিজিনাল কপি। নিয়োগপত্র নিয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়া ১৭ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের তথ্য সংগ্রহ করার নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত ১৬ ই জুন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচী রাজ্যের সব জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলদের চিঠি পাঠিয়ে নির্দেশ দেন। ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষা দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি প্রার্থীদের সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবং ওই চিঠিতে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সিবিআইয়ের কাছে এই তথ্য পাঠানো হবে।
তবে কেন এই নির্দেশ, তা নিয়ে কিন্তু প্রশ্ন উঠছে গোটা শিক্ষাক মহলে। ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পাওয়া সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তদন্তের আওতায় এনে ফেলা হলো বলে মনে করছেন শিক্ষা মহলের একাংশের। ২০১৪ সালের বিজ্ঞপ্তি ও ২০১৬ টেট উর্ত্তীন্ন শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়োগ নিয়ে সিবিআই মামলার যেরে প্রাথমিক শিক্ষক শিক্ষিকাদের জয়েনিং লেটারের অরিজিনাল কপি চেয়েছেন জেলা বিদ্যালয় সংসদ।
চাকরির খবরঃ রাজ্যে লাইব্রেরিয়ান পদে কর্মী নিয়োগ
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের এহেন সিদ্ধান্তে ২০১৭ পর প্রাথমিক চাকরি পাওয়া প্রায় ৬০ হাজারের বেশি শিক্ষক শিক্ষিকা নিয়োগপত্র পেয়েছেন। তাদের আশঙ্কা, কোন কারণে কারো যদি জয়েনিং লেটার হারিয়ে যায় তাহলে তারা বিপাকে পড়বেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের নির্দেশিকা প্রকাশ্যে আসার পর চাকরিরত প্রাথমিক শিক্ষকদের মাথায় হাত।