এবছরের দূর্গা পুজোর আগেই রাজ্যে ২১ হাজার শিক্ষক ও প্রধানশিক্ষক নিয়োগ করা হবে বলে জানিয়েছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এরপরেই রাজ্যের স্কুলগুলিতে শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীর সংখ্যা কত ,তা জানতে চাইল পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এই মর্মে এক নির্দেশিকা জারি করেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এদিন বিকাশ ভবনে স্কুল শিক্ষা দফতরের কমিশনার শুভ্র চক্রবর্তীর তত্ত্বাবধানে রাজ্যের সব ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টরদের নিয়ে একটি ভার্চুয়াল বৈঠক হয়। তারপরেই মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব সুব্রত ঘোষ নির্দেশিকা জারি করেন। এতে বলা হয়েছে, রস্টার অব অথেনটিকেশন পোর্টালের অ্যানেক্সসার “এ” এবং “বি” তে কোন স্কুলে কত সংখ্যায় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী রয়েছে, তা জানাতে হবে বোর্ডকে।
চাকরির খবরঃ জুলাই মাসের সমস্ত চাকরির খবর একনজরে দেখে নিন
এই নির্দেশিকায় আরও জানানো হয়েছে, আগামী ৮ আগস্টের মধ্যে পর্ষদ প্রদত্ত নির্দিষ্ট পোর্টালে সমস্ত তথ্য আপলোড করতে হবে। কিভাবে আপলোডের কাজ সম্পন্ন করতে হবে সে বিষয়ে ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টরদের ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে আগেই। অতএব, এ বিষয়ে ডিস্ট্রিক্ট ইন্সপেক্টরদের সাহায্যেই নিজেদের কাজ সারতে চাইছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
উক্ত নির্দেশিকাটি পাঠানো হয়েছে, স্কুল শিক্ষা দফতরের কমিশনার, দফতরের নির্দেশক ও জেলার ডি.আই’দের কাছে। বোর্ডের এই উদ্যোগকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বহু সরকারী ও বেসরকারি সংগঠন। চাকরী প্রার্থীদের সংগঠনের তরফ থেকে বলা হয়েছে, তারা চান দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হোক। এক্ষেত্রে সরকারের এই পদক্ষেপে আশার আলো দেখছেন চাকরী প্রার্থীদের একাংশ। শূন্যপদ জানতে চাওয়ার নির্দেশিকা দেখে রাজ্যের চাকরিপ্রার্থীরা আশার আলো দ্দেখছেন। কারণ খুব শীঘ্রই রাজ্যের স্কুলগুলিতে শিক্ষা কর্মী নিয়োগ করতে পারে রাজ্য সরকার।
চাকরির খবরঃ দূর্গাপুর স্টিল কারখানায় কর্মী নিয়োগ