গ্রীষ্মের দাবদাহের দরুন দীর্ঘদিন রাজ্যের সরকারি স্কুল বন্ধ ছিল। একাধিকবার ছুটি বাড়ানোর পর অবশেষে প্রায় দেড় মাস পর এদিন ১৫ জুন খুলল সরকারি স্কুল। তবে গরমের সেই দাপট কমেনি একেবারেই। বরং অস্বস্তি আরও বেড়েছে। এই প্রচন্ড গরমে পড়ুয়াদের অসুস্থ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। এমত অবস্থায় শিক্ষা মহলের একাংশ সকালে স্কুলের দাবি জানাচ্ছেন।
এবছর গরমের দাপটে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বেশ কিছুটা বৃদ্ধি করা হয়েছে। তবে বাকি থাকা সিলেবাস শেষ করতে শিক্ষাবিদদের মত ছিল খুলে দেওয়া হোক স্কুল। সাথে ঘাটতি পূরণ করতে নেওয়া হবে অতিরিক্ত ক্লাস। তবে গরমের দাপট কমেনি একটুও। লোকজন কাজেকর্মে বেরিয়ে প্রচণ্ড গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তাই পড়ুয়াদের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বিগ্ন শিক্ষকদের একাংশ। তাদের দাবি শুরু হোক মর্নিং স্কুল। শুধু শিক্ষা মহল নয়, অধিকাংশ অভিভাবকরাও সকালের স্কুলের পক্ষে।
আরও পড়ুনঃ রাজ্যের স্কুলে শনিবারের হাফ ছুটি বাতিল করলো শিক্ষা দপ্তর
এই নিয়ে শিক্ষানুরাগী ঐক্য মঞ্চের রাজ্য সম্পাদক কিংকর অধিকারী বলেন, “এই অত্যধিক গরমে বিদ্যালয়ে ছাত্র- ছাত্রীদের সুবিধার্থে কিছুদিনের জন্য মর্নিং স্কুলের নির্দেশিকা দেওয়া হোক। আমি ব্যক্তিগতভাবে পর্ষদ সভাপতি মাননীয় রামানুজ গাঙ্গুলিকে একইভাবে অনুরোধ করেছি।” এই গরমে ছাত্র- ছাত্রীদের সুবিধার্থে সকালে স্কুলের নির্দেশিকা আসে কি না সেটাই দেখার।